1. atikurrahman0.ar@gmail.com : বিজয়ের বাংলা : বিজয়ের বাংলা
  2. Mijankhan298@gmail.com : Bijoyerbangla News : Bijoyerbangla News
  3. rabbimollik2002@gmail.com : Bijoyerbangla News : Bijoyerbangla News
  4. msthoney406@gmail.com : বিজয়ের বাংলা : বিজয়ের বাংলা
  5. abur9060@gmail.com : বিজয়ের বাংলা : বিজয়ের বাংলা
৩৮৯ ভোটে ফেল করা প্রার্থীর প্রতীকে সিল মারা ৫২৭ ভোট ছিল বিদ্যালয়ের ছাদে! - ২৪ ঘন্টাই খবর

৩৮৯ ভোটে ফেল করা প্রার্থীর প্রতীকে সিল মারা ৫২৭ ভোট ছিল বিদ্যালয়ের ছাদে!

  • আপডেট করা হয়েছে: রবিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২১
  • ৭৩৬ বার পঠিত

টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের ৯ দিন পর একটি স্কুলের ছাদে সিল মারা ৫২৭ টি ব্যালট পেপার উদ্ধার হয়েছে। গতকাল শনিবার (২০ নভেম্বর) সকালে উপজেলার ডুবাইল ইউনিয়নের সেহরাতৈল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাদ থেকে সিল মারা তালগাছ

প্রতীকের ওই ব্যালট পেপারগুলো উদ্ধার করা হয়েছে। সেখানে শুধুমাত্র তালগাছ প্রতীকে সিল মারা ব্যালট পেপার পাওয়া গেছে। এর আগে ওই সংরক্ষিত ওয়ার্ডে মাইক প্রতীকে রাশেদা বেগম ১৮০০ ভোট পে‌য়ে বিজয়ী হন। স্থানীয়রা জানান, গত ১১ নভেম্বর ডুবাইল ইউনিয়নে দ্বিতীয়

ধাপে ইউপি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এ ইউনিয়নে ১, ২ ও ৩ নং সংরক্ষিত ওয়ার্ডে তালগাছ প্রতীকের নারী সদস্য পদের প্রার্থী বিউটি আক্তার ৩০০ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন। নির্বাচনের ৯ দিন পর সকালে বিদ্যালয়ের ছাদে শিশুরা খেলতে গিয়ে ব্যালট পেপারগুলো দেখতে পায়।

তারা বিষয়টি শিক্ষকদের জানায়। পরে শিক্ষকরা স্থানীয়দের অবগত করলে বিষয়টি নিয়ে আলোড়ন তৈরি হয়। এ বিষয়টি জানার পর তালগাছ প্রতীকের প্রার্থী বিউটি আক্তার ঘটনাস্থলে উপস্থিত আসেন। ব্যালট পেপার দেখে তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন। বিউটি আক্তার গণমাধ্যমতর্মীদের

বলেন- ‘আমি নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম। নির্বাচনে আমাকে ৩০০ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত দেখানো হয়। এই ব্যালট পেপারগুলো একত্রিত করলে আমি দুই শতাধিক ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হতাম। বিউটি আক্তার আরও বলেন- নির্বাচনে ফেল করাতেই আমার প্রতীকের সিল মারা

ব্যালট পেপার বিদ্যালয়ের ছাদে রেখে দেয়। পরে ভোট গণনা করে আমাকে ফেল দেখানো হয়। বিষয়টি নিয়ে আদালতে আইনগত ব্যবস্থায় যাবো। ব্যালট পেপারগুলো আমার কাছে এনে রেখেছি।’ এ ঘটনায় উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল বাতেন গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন-

‘বিষয়টি আমি পুরোপুরি জানি না। প্রার্থী ট্রাইবুনালে অভিযোগ করে আইনগত ব্যবস্থা চাইতে পারেন। আমার কাছে কেউ অভিযোগ করে‌নি। এ ঘটনায় আমাদের কিছু করার নেই।’ টাঙ্গাইল জেলা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এএইচএম কামরুল হাসান বলেন কে বা কারা ব্যালট পেপারগুলো বিদ্যালয়ের ছাদে রেখে গেছেন, সেটা পুলিশ খতিয়ে দেখছে। নির্বাচন শেষ করে সংশ্লিষ্ট প্রিজাইডিং কর্মকর্তা সিলগালা করে ফলাফল ঘোষণা করে এসেছেন। তখন কোন প্রার্থীর অভিযোগ ছিল না। এদিকে, দেলদুয়ার থানার ভাপপ্রাপ্ত (কর্মকর্তা) ওসি সাজ্জাদ হোসেন বলছেন- অফিসিয়ালি অভিযোগ বা কোন নির্দেশনা পেলে বিষয়টি আমরা তদন্ত করবো।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর পড়ুন
© All rights reserved 2022
Site Developed By Bijoyerbangla.com