1. atikurrahman0.ar@gmail.com : বিজয়ের বাংলা : বিজয়ের বাংলা
  2. Mijankhan298@gmail.com : Bijoyerbangla News : Bijoyerbangla News
  3. rabbimollik2002@gmail.com : Bijoyerbangla News : Bijoyerbangla News
  4. msthoney406@gmail.com : বিজয়ের বাংলা : বিজয়ের বাংলা
  5. abur9060@gmail.com : বিজয়ের বাংলা : বিজয়ের বাংলা
হৃদয়বিদারকঃ জানাজা ছাড়াই হলো বন্দুকযুদ্ধে নি'হত'দের দাফন - ২৪ ঘন্টাই খবর

হৃদয়বিদারকঃ জানাজা ছাড়াই হলো বন্দুকযুদ্ধে নি’হত’দের দাফন

  • আপডেট করা হয়েছে: বুধবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ৮২৩ বার পঠিত

কুমিল্লা সিটি কাউন্সিলর সোহেল হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত দুই আসামি সাব্বির হোসেন ও মো. সাজন গত সোমবার (২৯ নভেম্বর) রাতে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হয়েছেন। পুলিশি পাহারায় গতকাল মঙ্গলবার (৩০ নভেম্বর) বিকেলে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হলেও তাদের

জানাজা নামাজে কেউ আসেননি। তাই জানাজা ছাড়াই তাদের দাফন করতে হয়েছে।পুলিশ আরটিভি নিউজকে জানিয়েছেন, নিহতদের নিজ এলাকায় মরদেহ নিয়ে গেলে সমস্যা হতে পারে- এই আশঙ্কায় সিটি কর্পোরেশন নিয়ন্ত্রিত নগরীর টিক্কারচর কবরস্থানে তাদের দাফনের প্রস্তুতি

নেওয়া হয়। কিন্তু মাগরিব নামাজের ১৫ থেকে ২০ মিনিট আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করেও নামাজে জানাজা পড়াতে কোনো মাওলানা ও মুসল্লি এগিয়ে আসেননি। এ সময় এলাকার লোকজন বিক্ষুব্ধ থাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়। পরে জানাজা ছাড়াই মাগরিব নামাজের কিছু আগে

সাব্বির হোসেন ও মো. সাজনের মরদেহ দাফন করা হয়। কবরস্থান এলাকায় দুই পরিবারের সীমিত সংখ্যক সদস্যকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়। এর আগে দুপুর থেকে এলাকার লোকজন ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত দুই জনের মরদেহ এলাকায় দাফন না করতে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ করেন।কোতয়ালী মডেল থানার

অফিসার ইনচার্জ আনওয়ারুল আজিম আরটিভি নিউজকে বলেন, এলাকাবাসী নিহতদের দাফনের সময় সমস্যা করতে পারে- এই আশঙ্কায় এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়। অনেকক্ষণ অপেক্ষা করার পরও জানাজায় অংশ নিতে কেউ না আসায় জানাজা ছাড়াই তাদের মরদেহ

দাফন করতে হয়েছে।এর আগে সোমবার গভীর রাতে নগরীর সংরাইশ এলাকায় পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কাউন্সিলর সোহেল হত্যা মামলার এজাহারে থাকা ৩ নম্বর আসামি মো. সাব্বির হোসেন (২৮) ও ৫ নম্বর আসামি মোঃ সাজন (৩২) নিহত হয়। এর মধ্যে সাব্বির নগরীর সুজানগর এলাকার রফিক মিয়ার ছেলে এবং সাজন নগরীর সংরাইশ এলাকার কাকন মিয়ার ছেলে।উল্লেখ্য, নগরীর সুজানগরে নিজ কার্যালয়ে

গত ২২ নভেম্বর বিকেলে কাউন্সিলর সোহেলসহ গুলিবিদ্ধ হন অন্তত ৬ জন। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোহেল ও আওয়ামী লীগ নেতা হরিপদ সাহার মৃত্যু হয়। ঘটনায় নিহত ওই কাউন্সিলরের ভাই সৈয়দ রুমান বাদী হয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর পড়ুন
© All rights reserved 2022
Site Developed By Bijoyerbangla.com