বিজয়ের বাংলা:এবার
বাসায় কবুতর পুষছিলেন বড় বোন।তবে কবুতরের একটি বাচ্চা খেয়ে ফেলে একটি কুকুর। আর এই ভয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আ’ত্মহত্যা করে ১১ বছরের আবদুল্লাহ আল মামুন নামে এক বালক। গত শুক্রবার দুপুরে নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার দিয়াবাড়ি
বাজার-সংলগ্ন এলাকায় এই ঘটনা ঘটে বলে জানা যায়। মামুন দিনাজপুরের বিরল উপজেলার তেঘরা মহেশপুর এলাকার সু’জ্জাত আলীর ছোট ছেলে। সে স্থানীয় একটি প্রা’থমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র। মামুনের বাবা সুজ্জাত আলী ব্র্যাকের ক্ষুদ্রঋণ
শাখায় মাঠকর্মী হিসেবে জলঢাকার দিয়াবাড়ি এলাকায় কাজ করেন।সেই সুবাদে সেখানে বাবার সঙ্গে ভাড়া বা’সায় থাকে মামুন। স্থানীয়রা জানায়, মানুনের জন্মের ১ বছর পর মা মা’রা যান। তখন থেকে দুই ভাই এক বোনসহ বাবার কাছেই
থাকে। বড় ভাই সাকিব এবং বড় বোন কয়েকদিন আগে দিনাজপুরে গিয়েছিলেন। শুক্রবার বাসায় মামুন এবং তার বাবা ছিলেন। জলঢাকা থানার মীরগঞ্জ পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক
আব্দুর রহিম বলেন, কুকুরে কবুতরের বাচ্চা খেয়ে ফেলায় ভয়েই আত্মহত্যা করেছে বলে জেনেছি। নিহতের শ’রীরে কোনো আ’ঘাতের চিহ্ন নেই। মরদেহ নীলফামারী সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।