1. atikurrahman0.ar@gmail.com : বিজয়ের বাংলা : বিজয়ের বাংলা
  2. Mijankhan298@gmail.com : Bijoyerbangla News : Bijoyerbangla News
  3. rabbimollik2002@gmail.com : Bijoyerbangla News : Bijoyerbangla News
  4. msthoney406@gmail.com : বিজয়ের বাংলা : বিজয়ের বাংলা
  5. abur9060@gmail.com : বিজয়ের বাংলা : বিজয়ের বাংলা
স্কুলে ফিরল ছেলে, চঞ্চল চৌধুরীর ‘মহাআনন্দ’ - ২৪ ঘন্টাই খবর

স্কুলে ফিরল ছেলে, চঞ্চল চৌধুরীর ‘মহাআনন্দ’

  • আপডেট করা হয়েছে: সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ৬৯৭ বার পঠিত

strong>বিজয়ের বাংলা: < বিনোদন ডেস্ক- প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে প্রায় দেড় বছরের ঘরবন্দি সময় পার করে স্কুলের চিরচেনা ক্লাসরুম আর বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায় ফিরেছে অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরীর ছেলে শৈশব রোদ্দুর শুদ্ধ; ছেলের সঙ্গে তোলা একটি ছবি ফেইসবুকে পোস্ট করে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন এ অভিনেতা।

১২ বছর বয়সী শুদ্ধ রাজধানীর একটি স্কুলের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী; চঞ্চল চৌধুরী ও চিকিৎসক শান্তা চৌধুরী দম্পতির একমাত্র সন্তান শুদ্ধ।

রোববার সকালে ছেলেকে স্কুলে নামিয়ে দিয়ে তার সঙ্গে তোলা একটি ছবি ফেইসবুকে দিয়ে চঞ্চল চৌধুরী লিখেছেন, “গতকাল ছিল শুদ্ধর জন্মদিন। যারা শুদ্ধকে ভালোবাসেন, স্নেহ করেন, সবাই আশীর্বাদ করেছেন। সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা। প্রায় দেড় বছর পর আজ শুদ্ধর স্কুল খুলল।

“ওকে স্কুল থেকে আনাটাও আমার কাছে মহাআনন্দের একটা কাজ। শুদ্ধকে স্কুলে নামানো-উঠানোর কাজটা অবশ্য ওর মা-ই করে।”

দেড় বছর করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের মধ্যে যখন দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান একযোগে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল, তখন চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রু হিসেবে শেষবারের মত ক্লাস করেছিল শুদ্ধ; ঘরবন্দি সময়েই পঞ্চম শ্রেণিতে উঠেছে সে।

পড়াশোনার ফাঁকে ফাঁকে সংগীতের শিক্ষকের কাছে তালিম নিচ্ছে শুদ্ধ; বছর দুয়েক আগে বাবা-ছেলের কণ্ঠে রবীন্দ্রসংগীত ‘পুরানো সেই দিনের কথা’ ফেইসবুকে প্রকাশের পর শ্রোতাদের কাছে বেশ প্রশংসিত হয়েছিল।

বাবা-মায়েদের জন্য চঞ্চল চৌধুরীর বার্তা:—-

রোববার দুপুরে দেশের অন্যতম একটি অনলাইনের সঙ্গে আলাপকালে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, সন্তানদের প্রতি বাবা-মায়েদের ‘বিশেষ যত্ন’ নেওয়া উচিত।

“আমাদের বাবা-মায়ের থেকে এতটা কেয়ারিং আমরা আসলে… অনেকগুলো ভাই-বোন থাকলে একজন আরেকজনকে দেখে-শুনে রাখত। এখনকার বেশিরভাগ পরিবারে একটা কিংবা দুইটা বেবি; আবার বাবা-মাও কর্মজীবী হন। সন্তানের প্রতি একটু স্পেশাল কেয়ার রাখা উচিত।

“আমার সন্তান বড় হবে আর কেয়ার করব না- তা তো হয় না। সন্তানের সঙ্গে আষ্টেপৃষ্টে লেগে থাকতে হয়। শুধু লেখাপড়া করলেই হয় না। সময় দেওয়া উচিত। এই সময় বিপজ্জনক সময়। কিশোর-কিশোরীদের জন্য স্পেশাল কেয়ার রাখা উচিত। তাদের ইচ্ছা-অনিচ্ছা, কোথায় তারা যায়, কী করে-খেয়াল রাখা উচিত। বিশ্ববিদ্যালয় লেভেলে চলে গেলে আর কোনো ঝামেলা নেই।”

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর পড়ুন
© All rights reserved 2022
Site Developed By Bijoyerbangla.com