1. atikurrahman0.ar@gmail.com : বিজয়ের বাংলা : বিজয়ের বাংলা
  2. Mijankhan298@gmail.com : Bijoyerbangla News : Bijoyerbangla News
  3. rabbimollik2002@gmail.com : Bijoyerbangla News : Bijoyerbangla News
  4. msthoney406@gmail.com : বিজয়ের বাংলা : বিজয়ের বাংলা
  5. abur9060@gmail.com : বিজয়ের বাংলা : বিজয়ের বাংলা
যে অদ্ভুদ কারনে আদালতে গেলেন না আবরারের মা! - ২৪ ঘন্টাই খবর

যে অদ্ভুদ কারনে আদালতে গেলেন না আবরারের মা!

  • আপডেট করা হয়েছে: সোমবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২১
  • ৫৭৯ বার পঠিত

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করা হবে আজ রোববার। ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এ উপস্থিত থেকে এ রায় শুনবেন আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ ও ছোটভাই আবরার ফাইয়াজ। ছেলে হত্যার রায় শুনতে এদিন

আদালতে উপস্থিত থাকার কথা ছিল আবরারের মা রোকেয়া খাতুনেরও। তবে শেষমুহূর্তে তিনি আদালতে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কুষ্টিয়া শহরের পিটিআই রোডের বাসায় বসে শনিবার (২৭ নভেম্বর) এ কথা জানান স্কুলশিক্ষিকা রোকেয়া খাতুন। রায় ঘোষণাকালে আদালতে না থাকার

কারণ জানতে চাইলে আবরারের মা বলেন, ‘ওদের (আসামিদের) মুখ আমি দেখতেই চাই না, তাই আদালতে যাচ্ছি না।’ রোকেয়া খাতুন বলেন, ‘ওদের সর্বোচ্চ শাস্তি না হলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে খুন-খারাবি চলতেই থাকবে। আজ আমার ছেলে গেছে, কাল আরেকজন মায়ের কোল

খালি হবে। আমার মতো যেন আর কোনো মায়ের বুক খালি না হয়, কষ্ট পেতে না হয়।’ পরক্ষণেই হয়তো রোকেয়া খাতুনের চোখে ভেসে ওঠে ছেলে আবরারকে নির্মম-নির্দয়ভাবে পিটিয়ে হত্যার সেই দৃশ্য। অজান্তেই ঢুকরে কেঁদে ওঠেন তিনি। বলেন,

‘আমার ছেলেটাকে ওরা গুলি করেই মেরে ফেলতে পারতো। তাহলে ওর হয়তো এতোটা কষ্ট হতো না।’চোখ মুছতে মুছতে এবার কিছুটা দৃঢ়কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘অবশ্য এ মামলায় আরও কয়েকজনের নাম আসা দরকার ছিল। যারা আশপাশের রুমে ছিল, আবরারকে মারার খবর

জেনেও কাউকে বলেনি; তাদেরকেও এ মামলায় আসামি করা উচিত ছিল। একটা ছেলেকে এমনভাবে মারা হলো, যারা জানলো তারাও চোখ বুজে থাকলো, এটাও তো অপরাধ।’এদিকে, ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এ রায় ঘোষণাকালে উপস্থিত থাকার জন্য শনিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে কুষ্টিয়া থেকে বাসে করে ঢাকায় এসেছেন আবরারের বাবা ও ছোটভাই। রাতে তারা ঢাকায় পৌঁছান।ঢাকায় পৌঁছানোর পর আবরারের

ছোটভাই ফাইয়াজ বলেন, ‘ভাইয়ের হত্যা মামলার রায় শুনতে আব্বার সঙ্গে ঢাকায় এসেছি। আমাদের সঙ্গে পরিবারের আরও অনেকেই ঢাকায় আছেন। আমরা সব আসামির সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড প্রত্যাশা করি।’ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বিভিন্ন চুক্তির সমালোচনা করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ার জেরে আবরার ফাহাদকে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে ডেকে নেন বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। ওইদিন রাত ৩টার দিকে শেরেবাংলা হলের দোতলার সিঁড়ির করিডোর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর পড়ুন
© All rights reserved 2022
Site Developed By Bijoyerbangla.com