1. atikurrahman0.ar@gmail.com : বিজয়ের বাংলা : বিজয়ের বাংলা
  2. Mijankhan298@gmail.com : Bijoyerbangla News : Bijoyerbangla News
  3. rabbimollik2002@gmail.com : Bijoyerbangla News : Bijoyerbangla News
  4. msthoney406@gmail.com : বিজয়ের বাংলা : বিজয়ের বাংলা
  5. abur9060@gmail.com : বিজয়ের বাংলা : বিজয়ের বাংলা
বৃত্তির টাকা পায়নি এমন শিক্ষার্থীদের তথ্য এন্ট্রি এবং সংশোধন ১০ মের মধ্যে - ২৪ ঘন্টাই খবর

বৃত্তির টাকা পায়নি এমন শিক্ষার্থীদের তথ্য এন্ট্রি এবং সংশোধন ১০ মের মধ্যে

  • আপডেট করা হয়েছে: সোমবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২২
  • ৭০৭ বার পঠিত

বৃত্তির পেলেও তথ্য অন্তর্ভুক্ত না করায় বা ভুল তথ্য অন্তর্ভুক্ত করায় টাকা না পাওয়া শিক্ষার্থীদের তথ্য সংশোধন এবং অন্তর্ভুক্তির সুযোগ দেয়া হয়েছে। ২০১৯-২০ এবং ২০২০-২১ অর্থবছরে রাজস্বখাতে বৃত্তি পেয়েও যেসব শিক্ষার্থী বৃত্তির টাকা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়নি তাদের

তথ্য আগামী ১০ মের মধ্যে সংশোধন বা অন্তর্ভুক্ত করা যাবে। মাধ্যমিক এবং উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে বিষয়টি জানিয়ে আদেশ জারি করা হয়েছে। আদেশটি প্রকাশ করেছে অধিদপ্তর। অধিদপ্তর বলেছে, ২০১৯-২০ অর্থবছর থেকে রাজস্বখাতভুক্ত সব ধরণের বৃত্তির টাকা জিটুপি

পদ্ধতিতে ইএফটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হচ্ছে। কিন্তু কিছু প্রতিষ্ঠান বৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থীদের তথ্য যথা সময়ে এন্ট্রি না করায় এবং এন্ট্রি করা তথ্যে বিভিন্ন ভুল থাকায় ২০১৯-২০ এবং ২০২০-২১ অর্থবছরের সব শিক্ষার্থীর বৃত্তির টাকা তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে

পাঠানো সম্ভব হয়নি। ২০১৯-২০ এবং ২০২০-২১ অর্থবছরে যেসব শিক্ষার্থীর বৃত্তির তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি বা ভুল তথ্য এন্ট্রির কারণে টাকা পাঠানো সম্ভব হয়নি তাদের তথ্য আগামী ১০ মের মধ্যে এমআইএসে এন্ট্রি এবং সংশোধনের জন্য প্রতিষ্ঠান প্রধান

ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছে অধিদপ্তর। সফটওয়্যারে তথ্য এন্ট্রি ও সংশোধনে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের কিছু নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক এবং উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, বৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থী নিয়মিত অধ্যয়নরত রয়েছে নিশ্চিত হয়ে তথ্য এন্ট্রি করতে হবে।

দেশের অনলাইন সুবিধাসম্পন্ন তফসীলভুক্ত ব্যাংকে শিক্ষার্থীর নিজ নামে বা ১৮ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে একক বা বাবা-মায়ের সাথে যৌথ নামে ব্যাংক হিসাব বা স্কুল ব্যাংক হিসাব খুলতে হবে। শিক্ষার্থীর মামের ব্যাংক হিসেব নম্বর ছাড়া বাবা-মায়ের ব্যাংক হিসাব নম্বর

দেয়া যাবে না। শিক্ষার্থীর নাম এবং অনলাইন ব্যাংক অ্যাকাউন্টের নাম অভিন্ন হতে হবে। অনলাইন ব্যাংক হিসেব নম্বর অবশ্যই ১৩-১৭ ডিজিটের মধ্য হতে হবে এবং সঠিক ও নির্ভুলভাবে তা পূরণ করতে হবে। নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীর পরীক্ষার আইডি-রেজিস্ট্রেশন নম্বর,

পরীক্ষার নাম এবং বছর সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। বৃত্তির ক্যাটাগরি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। ব্যাংকের নাম, শাখার নাম, রাউটিং নম্বর ও শিক্ষার্থীর ব্যাংক হিসাব নম্বর সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। ব্যাংক হিসাব সচল থাকতে হবে। তথ্য পাঠানোর ক্ষেত্রে ভুল বা অনিয়ম পরিলক্ষিত হলে প্রতিষ্ঠান প্রধান এবং দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা দায়ী থাকবেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর পড়ুন
© All rights reserved 2022
Site Developed By Bijoyerbangla.com