৭১ রানে জীবন পেয়েছিলেন এনামুল। কিন্তু কাজে লাগাতে পারেননি। আউট হলেন ২ রান পরেই, ৭৩ রান করে। উড়িয়ে মারতে গিয়ে লং অফে ধরা পড়েন মুসাকান্দার হাতে। ৬ চার ও ৩ ছয়ে ৬২ বলে ৭২ রান করেন
এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান। হাফ সেঞ্চুরি করেছিলেন ৪৭ বলে। ক্রিজে মুশফিকের সঙ্গী মাহমুদউল্লাহ। বাংলাদেশ একাদশ: ২৭১/২ (৪৬ ওভার) ৭১ রানে জীবন পেলেন এনামুল এনগ্রাভার অফের
বলে ডিপ কাভারে খেলেছিলেন এনামুল, কিন্তু সেখানে দাঁড়ানো মাধেভেরে সহজ ক্যাচ নিতে পারেননি। ৭১ রানে জীবন পেলেন তিন বছর পর দলে ফেরা এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান। এর আগে ফিফটি করেন ৪৭ বলে। ছক্কা মেরে ৯২
মাস পর এনামুলের ফিফটি ফর্মহীনতায় ভুগে দল থেকে ছিটকে পড়েছিলেন এনামুল। ঘরোয়াতে দারুণ পারফরম্যান্স করে আবার জায়গা পেয়েছেন। সুযোগ পেয়ে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ৭ ম্যাচে রানের দেখা পাননি। ওয়ানডেতে সুযোগ পেয়েই
হাঁকান ফিফটি। ছক্কা মেরে ৪৭ বলে ক্যারিয়ারের চতুর্থ ফিফটির দেখা পান এনামুল। ওয়ানডেতেতে এই ফিফটি ৭ বছর ৮ মাস পর। সবশেষ ফিফটি করেছিলেন জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই, নভেম্বরের ২০১৪ সালে। এবারও জিম্বাবুয়ের
বিপক্ষে পেলেন ফিফটির দেখা। এনামুল-মুশফিকে ৩৮ ওভারে বাংলাদেশের ২০০ দুর্দান্ত খেলতে থাকা লিটন রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছাড়লেও বাংলাদেশের
রানের চাকা থেমে থাকেনি। এনামুল-মুশফিকের ব্যাটে ৩৮ ওভারে দলীয় স্কোর ২০০ পূর্ণ করে লাল সবুজের প্রতিনিধিরা। এনামুল ৪২ ও মুশফিক ১৩ রানে ক্রিজে আছেন।