নতুন বছর ২০২৩ সালকে স্বাগত জানালো অস্ট্রেলিয়ার সিডনি। ঘড়ির কাঁটা রাত ১২টার ঘরে চলে আসায় উদযাপন শুরু হয়ে গেছে অস্ট্রেলিয়ার শহরগুলোতে। এছাড়া আতশবাজিতে উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে নিউজিল্যান্ডের ওকল্যান্ডের আকাশ।
গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসের কারণে টানা দুবছর খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদযাপনে ভাটা পড়লেও এবারের পরিস্থিতি ব্যতিক্রম। মহামারির ঝুঁকি এখনও থেকে গেলেও নতুন বছরকে বরণ করে নিতে এবার বিশাল আয়োজন করেছে বিভিন্ন দেশের বড় শহরগুলো।
এর আগে বিকেল বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪টায় নতুন বছরের উদযাপন শুরু হয়ে গেছে কিরিবাতি, টোঙ্গা ও সামোয়ার মতো ওশেনিয়া অঞ্চলের প্রশান্ত মহাসাগরীয় কয়েকটি দ্বীপরাষ্ট্রে।
৩১ ডিসেম্বর বিকেলে ২০২২-কে বিদায় জানানো এবং নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে ইন্দোনেশিয়ায় বালিতে শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়।
পৃথিবীতে সবার আগে খ্রিষ্টীয় নববর্ষকে স্বাগত জানায় ওশেনিয়া অঞ্চলের দেশগুলো। আমাদের দেশে ঘড়ির কাঁটা যখন ৩১ ডিসেম্বর বিকেল ৪টার ঘরে পৌঁছায় ততক্ষণে ওশেনিয়া অঞ্চলের প্রশান্ত মহাসাগরীয় কয়েকটি দ্বীপরাষ্ট্র- টোঙ্গা, কিরিবাতি এবং সামোয়ায় নতুন বছর শুরু হয়ে যায়।
এ হিসেবে বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টার পরই নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়ে রঙিন হয়ে ওঠে নিউজিল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ার বড় বড় শহরের আকাশ।
অন্যদিকে, আমাদের দেশে ঘড়ির কাঁটা যখন ১ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৬টার ঘরে আসবে তখন নতুন বছর শুরু হবে যুক্তরাষ্ট্রের কাছাকাছি দ্বীপ বেকার আইল্যান্ড এবং হাওল্যান্ডে।