২ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর নেমেছিলেন রাজা, এরপর দলকে পরিণত হতে দেখেছেন ৩১ রানে ৫ উইকেটে। সেখান থেকে যে জিম্বাবুয়ে ১০০ পেরোল, তাতে মূল অবদান রাজার
ওই ইনিংসেরই। ৫৩ বলে ৬২ রানের ইনিংসটি শেষ হলো মোস্তাফিজকে তুলে মারতে গিয়ে। খাড়া ওপরে তুলেছিলেন, কাভারে সেটি নিয়েছেন মুনিম শাহরিয়ার। জিম্বাবুয়ে শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ওভারে ৮ উইকেট
হারিয়ে ১৩৫ রান করেছে। দ্রুত ৫ উইকেট নেওয়ার পরও জিম্বাবুয়েকে কম রানে আটকে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ। রাজা-বার্লের ৮০ রানের জুটিতে মূলত ঘুরে দাঁড়ায় জিম্বাবুয়ে। সর্বোচ্চ ৬২ রান করেন রাজা। বার্লের ব্যাট
থেকে আসে ৩২ রান। আগের দিনের মতোই টসে হেরে ফিল্ডিংয়ে নামা বাংলাদেশের বোলিংয়ের সুরটা ধরিয়ে দেন মোসাদ্দেকই। তবে তুলনামূলক বেশ উন্নতি ছিল আজ। এমন উইকেটে লাইন লেংথের দিকে নজর দিয়েছেন তারা। যে দুজন
দলে এসেছেন, সেই মেহেদী হাসান ও হাসান মাহমুদও করেছেন আঁটসাঁট বোলিং। ৩ ওভারে মাত্র ১০ রান দিয়েছেন অফ স্পিনার মেহেদী। নিজের প্রথম আন্তর্জাতিক উইকেট নেওয়ার পথে হাসান ৪ ওভারে ২৬ রান
দিয়ে নিয়েছেন ১ উইকেট। ৩০ রানে ১ উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজ। দিনে বাংলাদেশের সবচেয়ে খরুচে বোলার ছিলেন শরীফুল ইসলাম, ৪ ওভারে ৩৭ রান দিয়ে উইকেটশূন্য থাকেন তিনি। সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের লক্ষ্য ১৩৬ রান।