গুলশানে আগুন লাগা ভবনটির ফায়ার সেফটি ও লাইসেন্স ছিল না। প্রথমে তারা একটি এনওসি নিয়ে ছিল বলে জানিয়েছেন, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) ও তদন্ত কমিটির প্রধান লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী।
সোমবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গুলশান-২ এর ১০৪ নং সড়কে অগ্নিকান্ডের শিকার বাসা- ২/এ ভবন পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের একথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, আগুন বিভিন্নভাবেই লাগতে পারে। এখানে গ্যাসের লাইন, বিদ্যুৎতের লাইন আবার একই সাথে বিভিন্ন দাহ্য পদার্থও আছে। সুতরাং কোনটা থেকে অগ্নিকান্ড হয়েছে বলা যাচছে না।
তিনি বলেন, তদন্তের বিষয়ে এখনো বলা যাচ্ছে না। কারণ তদন্ত চলাকালে নতুন নতুন বিষয়ও আসতে পারে তদন্তে। পুরো তদন্ত শেষে ডিজি মহোদয় বিস্তারিত জানাবেন।
তাজুল ইসলাম বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে এসে ২২ জনকে উদ্ধার করেছি। আমরা বারবার নিষেধ করেছি যেন লাফ না দেন। কিন্তু যে দুইজন মারা গেছে তারা লাফ দেওয়ার কারণেই মারা গেছে। এটা আসলে তাদের দোষ না। পরিস্থিতির কারণে তারা হয়তো লাফ দিয়েছে।