আইসিসি বুধবার সাপ্তাহিক হালনাগাদকৃত র্যাঙ্কিং প্রকাশ করেছে। সেখানেই উঠে এসেছে সার্বিক চিত্র। জিম্বাবুয়ের কাছে ২-১ ব্যবধানে হারা টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে ১০ রান
করেছিলেন আফিফ। পরের দুই ম্যাচে অপরাজিত ছিলেন যথাক্রমে ৩০ ও ৩৯ রানে। এদিকে শেষ টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে খরুচে বোলিংয়ের পর বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৫ ধাপ
পিছিয়েছেন নাসুম আহমেদ। তার স্থান এখন ২১ নম্বরে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুটি ম্যাচ খেলে একটিও উইকেট নিতে পারেননি বামহাতি স্পিনার। আর শেষ ম্যাচে
তো এক ওভারে ৫ ছক্কা ও এক চারে দিয়েছেন ৩৪ রান। এটা আবার টি-২০ সংস্করণে বাংলাদেশি কোনও বোলারের সবচেয়ে বাজে পরিসংখ্যান! দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৫ ছক্কা ও এক সিঙ্গেলে ৩১ রান দিয়ে এই রেকর্ডটি ছিল সাইফুদ্দিনের। নাসুমের অবনতি
হলেও ৩ ম্যাচে ৪ উইকেট নিয়ে দুই ধাপ এগিয়ে ৩১ নম্বরে আছেন মোস্তাফিজুর রহমান। তবে না খেলেই টি-টোয়েন্টির বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ পিছিয়েছেন সাকিব। তার
অবস্থান ২৭। অন্যদিকে, বাংলাদেশের বিপক্ষে পুরো সিরিজে আলো ছড়ানো সিকান্দার রাজা অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৮ ধাপ এগিয়েছেন। জায়গা করে নিয়েছেন ১১ নম্বরে। এদিকে টি-টোয়েন্টির
ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে সিংহাসন হারানোর শঙ্কায় রয়েছেন বাবর আজম। ওয়েস্ট ইন্ডিজে দুর্দান্ত ব্যাটিং নৈপুণ্য দেখিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছেন ভারতের সূর্যকুমার যাদব। তিন ধাপ এগিয়ে আসার
পাশাপাশি শীর্ষে থাকা বাবরের সঙ্গে রেটিং পয়েন্টের ব্যবধানও কমিয়ে ফেলেছেন। শীর্ষে থাকা বাবরের রেটিং ৮১৮ আর সূর্যকুমারের ৮১৬। কোয়ালিফায়ারে বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ে আলোচনায় আসা গুস্তাভ ম্যাকেওনও বিশাল লাফ দিয়েছেন। ইউরোপের
সাব-রিজিওনাল টুর্নামেন্টে ফ্রান্সের হয়ে ৭৬, ১০৯, ১০১, ৮৭ ও ৪ রানের ইনিংস খেলে ৭০৬ ধাপ এগিয়েছেন। ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে তার অবস্থান এখন ১৩৪ নম্বরে।