ভালো কাজে সহযোগিতা করার মধ্য দিয়ে আল্লাহর পক্ষ থেকে নেকি অর্জন করা যায়। সেই কাজ যদি হয় মসজিদ-মাদ্রাসা নির্মাণের জন্য তাহলে তো কথাই নেই।নরসিংদী সদরের জেলখানা মোড় ওভারব্রিজের নিচে ভাপা পিঠা বিক্রি করেন মালেক
মিয়া। স্থানীয়দের কাছে তার দোকান পরিচিত মালেক মামার পিঠার দোকান নামে। দোকানটি তার পিঠার আকার ও উপাদানের ভিন্নতা দিয়ে এরইমাঝে কেড়েছেন ভোজনরসিকদের মনোযোগ।শীতসন্ধ্যায় ক্রেতার পিঠেপুলির আবদার মেটাতে তৈরি হচ্ছে
বিশাল এক ভাপা। পিঠা তো অনেকেই বানান। তবে মালেক মিয়ার মতো কয় জন? না, শুধু আকার কিংবা পিঠার উপাদান বৈচিত্র্যে নয়। মালেক মিয়া তার দোকানের তিন চতুর্থাংশ আয় বিলিয়ে দেন এতিমখানা, মসজিদ ও মাদরাসায়।নরসিংদী সদরে
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভেলানগর জেলখানা মোড় ওভারব্রিজের নিচে ছোট পিঠার দোকান মালেকের। দুই জোড়া মাটির চুলায় বসানো বিশেষ পাতিলের ভাপ উড়ছে। সেই ভাপেই তৈরি হচ্ছে পিঠা।আতপ চালের গুঁড়া, নারিকেল কোরা, গুড়,
খেজুরসহ হরেক রকম বাদাম দিয়ে নানা উপকরণ যোগ হচ্ছে একে একে। আকারভেদে প্রতিটি পিঠার দাম ২০ টাকা থেকে ১ হাজার পর্যন্ত। দীর্ঘ সারিতে দাঁড়িয়ে পিঠা কিনছেন বিভিন্ন জেলা থেকে আসা আগ্রহী ক্রেতারা।