1. atikurrahman0.ar@gmail.com : বিজয়ের বাংলা : বিজয়ের বাংলা
  2. Mijankhan298@gmail.com : Bijoyerbangla News : Bijoyerbangla News
  3. rabbimollik2002@gmail.com : Bijoyerbangla News : Bijoyerbangla News
  4. msthoney406@gmail.com : বিজয়ের বাংলা : বিজয়ের বাংলা
  5. abur9060@gmail.com : বিজয়ের বাংলা : বিজয়ের বাংলা
আমি বঙ্গবন্ধুকে কটূক্তি করিনি,হুজুর যা বলেছেন তাই বলেছি! - ২৪ ঘন্টাই খবর

আমি বঙ্গবন্ধুকে কটূক্তি করিনি,হুজুর যা বলেছেন তাই বলেছি!

  • আপডেট করা হয়েছে: শনিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২১
  • ৭৪৭ বার পঠিত

একাত্তরে স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আমরা একটি স্বাধীন দেশ পেয়েছি, এবং তার স্বপ্ন আজ বাস্তবায়নের পথে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত, আধুনিক ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ! তাই বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ যেন দেহ ও আত্মার মত এক অবিচ্ছেদ্য

অংশ আমাদের কাছে! নতুন খবর হচ্ছে, রাজশাহীর কাটাখালী পৌরসভার মেয়র আব্বাস আলী বলেছেন, ‌‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে কটূক্তি করিনি, কাটাখালী মাদ্রাসার বড় হুজুর বলেছেন ম্যুরাল নির্মাণ করলে পাপ হবে। এখন সবাই বলতেছে,

আমি বঙ্গবন্ধুকে কটূক্তি করেছি, কোথায় কীভাবে আমি বঙ্গবন্ধুকে কটূক্তি করলাম?।’ শুক্রবার (২৬ নভেম্বর) বিকালে রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়ার পর এসব কথা বলেন মেয়র আব্বাস আলী। তিনি বলেন, ‘১ মিনিট

৫১ সেকেন্ডের ওই অডিওতে আমি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কোনও কথা বলিনি। একটা রেফারেন্স দিয়েছিলাম চায়ের আড্ডায়। আমিও তো একজন মানুষ। আমারও তো একটা সার্কেল আছে। চায়ের আড্ডায় অডিও রেকর্ড করা হয়েছে। তারপরও আমি একটা ব্যাখ্যা দিলাম ম্যুরাল নিয়ে।

ওখানকার মাদ্রাসার বড় হুজুর বলেছেন ম্যুরাল তৈরি করো না। ম্যুরাল জায়েজ না। ম্যুরাল করলে পাপ হবে। তার কথার পরিপ্রেক্ষিতে আমি কিছু কথা রেফারেন্স হিসেবে বলেছি। ওটাকে এডিট করে বিভ্রান্তি ছড়ানো হয়েছে। প্রত্যেক মানুষেরই তো একটা ব্যক্তিগত মতামত আছে।

পুরো অডিও শুনে দেখেন, আমি কোথায় বঙ্গবন্ধুকে কটূক্তি করেছি। আমি তাকে নিয়ে মন্তব্য করতে যাবো কেন?।’একই দিন বিকাল ৪টা ৩৭ মিনিটে ফেসবুক লাইভে এসে মেয়র আব্বাস আলী বলেন, ‘কাটাখালী মাদ্রাসার বড় হুজুরের আপত্তির কারণে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কের কাটাখালী পৌরসভা গেট নির্মাণস্থলে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল নির্মাণ থেকে সরে এসেছি। তবে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল সেখানে নির্মাণ করা কথা ছিল। আমি আগে থেকে ফেসবুকে প্রচারণা চালিয়েছিলাম।’

মেয়র আব্বাস বলেন, ‘আমি একজন মুসলমান। একজন আল্লাহওয়ালা লোকের কথা শুনে আমি আমার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছি। এটা আমার যদি ভুল হয়ে থাকে, আর সে জন্য আমাকে নানা ধরনের শাস্তি দেওয়া হচ্ছে। যে শাস্তি আমি সহ্য করতে পারছি না।’মেয়র আব্বাস

আরও বলেন, ‘এই ঘটনায় আমার পরিবারকে ফাঁসানোর ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। ছোট একটি ভুলের কারণে আমার বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র কেন করা হচ্ছে? আগামীতে এর পেছনের গুরুত্বপূর্ণ কারণ তুলে ধরবো।’ বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য পদ থেকে মেয়র আব্বাস আলীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে দলের প্রাথমিক সদস্য পদ থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করতে কেন্দ্রে সুপারিশ করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর পড়ুন
© All rights reserved 2022
Site Developed By Bijoyerbangla.com